Pain makes you grow.........
even though its difficult at the time
OLIVIA NEWTON-JOHN
অন্তিম কথা শুরুতেঃ
অনুভবের অতলে সন্তরণ করো যদি আমাকে খুঁজে পাবার সম্ভাবনা আছে...সম্পর্কের স্থিতি তুমি যেমতে চাহিবে সেমতই অগ্রগণ্য...সকল প্রকার ভালোবাসায় আমার বিশ্বাসকে গহনে নিয়ে যেও... আমি অস্তিত্বের শুণ্যতা কোলে তুলে নেব... তোমার অন্তর্গত সুন্দর ভালোবাসার লাগি আমি শুণ্য হবো, শুণ্য... শৈশবে আমি নিম শিরীষের ডালে কিংবা বনঝোপের অন্তরে ক্যামোফ্লাজ ঢাকা হতাম পাখিদের সাথে একাত্ম হবো বলে..দোয়েল শ্যামা ঘুঘু বুলবুল বুঝে নিয়েছিলো আমার নিয়ত ভালো-ভালোবাসা...কেননা বনের পাখিদের খুব কাছে পেয়েও ধরে ফেলার চেষ্টায় পাগল হতাম না..
শুরু এখান থেকেঃ
তুমি কে গো দূরের মায়াবীনি...আমাকে ভিজিয়ে রাখো সারাক্ষণ- সকাল দুপুর সন্ধ্যা...জীবন ভ্রমণ পথে আমরা কি প্রথাসিদ্ধ শুদ্ধ হতে চাই? বহু নিকষ আঁধার রাত পেরিয়েছি একা...বহু সন্ধ্যা ছিলো দীপহীন মলিন...এখন সন্ধ্যাবাতি হাতে তুমি হাসো আর বর্ষণ করো অকৃত্রিম প্রেমের বৃষ্টি...
ওগো মায়ার নারী...আমি তো ঘরের মায়া দূরে ঠেলে দেয়া এক পথিকপ্রবর, যাযাবর হতে চলেছিলাম...তুমি শোনালে ঘরের মায়ার আবাহন...আমি থমকে দাঁড়িয়েছি ঠায়...কতদূর যেতে হবে পথে পথে সুদূরের দিকে? তোমার কি ঘরের মায়া আছে? পৃথিবীটাও প্রতি সেকেন্ডে তিরিশ কিলোমিটার বেগে ভ্রাম্যমান দিনরাত...আমাকে জানিয়ে দিও প্রণয়ের ঘরে বসত করা আমার ভালো হবে কি না....
দূরের মোহমায়ামণি গো.....তুমি ভার্চুয়াল নও এ্যাকচুয়াল, বিশুদ্ধ এ্যাকচুয়াল ভালোবাসার কথা বললেই আমি বেদনা ভেজা হই, উজ্জীবিত হই....চুপচাপ দেখি আমাদের শরত প্রকৃতি ডাক দেয়.....এসো হে আগুন ঝরা ফাগুন, এসো হে পলাশ শিমুল কৃষ্ণচূড়ার দিন....